১. আলোকিত ফুটপাত!
থেকে থেকে জ্বলে ওঠে ফুটপাথে আলো’।

হ্যাঁ, কবিতার ছন্দের মতোই সম্প্রতি শাংহাইয়ের উত্তরে এই ‘রংধনু পথ’ চালু করা হলো।

সন্ধ্যায় বর্নিল আলোকচ্ছটায় আলোকিত হয় চলার পথ!
২. ক্যাপসুল হোটেল!
শাংহাইয়ে চালু হলো দারুণ এক ব্যবস্থা! ভাড়ায় শেয়ারিং বিশ্রামাগার!

সম্প্রতি কয়েকটি অফিসে স্থাপিত হয়েছে এটি।

কিউআর কোড স্ক্যান করুন, আর নির্ধারিত ফি দিয়ে খানিকটা বিশ্রাম করে নিন।

ঝকঝকে তকতকে অত্যাধুনিক সুবিধা তো আছেই!
৩. হাইপারলুপ ট্রেন
ঘন্টায় ১২০৭ কিলোমিটার গতির ট্রেন!

হাইপারলুপ ট্রান্সপোর্টেশন টেকনোলজি গতকাল ঘোষণা করেছে, কোম্পানিটি সম্প্রতি প্রথমবারের মত বায়ুশূণ্য পরিবেশে হাইপারলুপ ট্রান্সপোর্টেশন প্রযুক্তির সফল পরীক্ষা চালিয়েছে।

ম্যাগনেটিক সাসপেনশন প্রযুক্তিতে এই ট্রেনের গতি ঘন্টায় ১১৩ কিলোমিটার পর্যন্ত উঠেছে।
ভবিষ্যতে এর গতি ঘন্টায় ১২০৭ কিলোমিটার পর্যন্ত অর্জন করা সম্ভব বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
৪. ডিজিটাল শপ!
গত মঙ্গলবার চীনের শাংহাইতে ছাংইয়াং সড়কের প্রথম ‘বিক্রয় কর্মীবিহীন সুপার মার্কেট’ পুনরায় কার্যক্রম শুরু করেছে।

এই সুপার মার্কেটে কোনো বিক্রয়কর্মী থাকে না। ক্রেতারা স্মার্টফোন দিয়ে কিউআর কোড স্ক্যান করে ভিতরে ঢুকতে পারেন।

পছন্দমত কেনাকাটার পর স্মার্ট ফোনের মাধ্যমে মূল্য পরিশোধ করতে পারেন।

এমন ‘বিক্রয় কর্মীবিহীন সুপার মার্কেট’ চীনে ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
৫. বাষ্পচালিত ট্রেনিং ট্রেন
সম্প্রতি চীনের সিছুয়ান প্রদেশের এক বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি প্রাচীন বাষ্পচালিত ইঞ্জিনের ট্রেন অনলাইনে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

বর্তমানে চীনে দ্রুত গতির আধুনিক ট্রেন বেশি ব্যবহৃত হয়। তাই, এমন বাষ্প-ইঞ্জিনের ট্রেন খুব কম দেখা যায়।

আর এ কারণেই তা সবার নজর কেড়েছে। মজার বিষয় হলো, এ ট্রেনটির বাইরের কাঠামো প্রাচীন হলেও, ভিতরে কিন্তু একেবারে অত্যাধুনিক।

বিভিন্ন হাইটেক প্রযুক্তি এতে প্রয়োগ করা হয়েছে। যা প্রধানত দ্রুত গতি ট্রেন-কর্মীদের প্রশিক্ষণে ব্যবহার করা হয়।